Warning: Creating default object from empty value in /home/theasian/public_html/wp-content/themes/themefile/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
দ্বিতীয় বারের মতো আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল মোস্তফা | The Asian Times
Warning: Use of undefined constant jquery - assumed 'jquery' (this will throw an Error in a future version of PHP) in /home/theasian/public_html/wp-content/themes/themefile/functions.php on line 26

দ্বিতীয় বারের মতো আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল মোস্তফা

নিউজ ডেস্কঃ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির ধর্মবিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা। শনিবার (২৪ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২২তম সম্মেলনে তার নাম ঘোষণা করা হয়। দ্বিতীয় বারের মতো এ দায়িত্ব পেলেন তিনি।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলনে দশম বারের মতো সভাপতি শেখ হাসিনা ও তৃতীয় বারের মতো সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কদের। ২০২২ সালের ২৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় কাউন্সিল কর্তৃক প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সিরাজুল মোস্তফাকে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক হিসেবে মনোনয়ন প্রদান করেছেন।

সিরাজুল মোস্তফা পেশায় আইনজীবী। ২০২০ সালের আগে তিনি কক্সবাজার জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতির দায়িত্বও পালন করেছিলেন তিনি। স্বাধীনতার পর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে কক্সবাজার জেলা থেকে তিনিই প্রথম পদ পেলেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন।

সিরাজুল মোস্তফা বলেন, দলের জন্য দীর্ঘদিন বিশ্বস্ত থেকে সততা ও নৈতিকতা রক্ষা করে অবদান রেখে আসছি। আন্দোলন-সংগ্রামে দলের নেতাকর্মীদের সাহস জুগিয়েছি। এর পুরস্কারস্বরূপ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে পদটি দিয়েছেন। এ সম্মান দলের নেতাকর্মীসহ পুরো জেলাবাসীর। যেটি কেন্দ্রীয় কমিটিতে ধর্মবিষয়ক সম্পাদক হওয়া।

সর্বশেষ ২০১৬ সালের ২৮ জানুয়ারি জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন ও কাউন্সিলে সভাপতি পদে সিরাজুল মোস্তফা এবং সাধারণ সম্পাদক পদে মুজিবুর রহমানের নাম ঘোষণা করা হয়। পরে ১৩ অক্টোবর ৭১ সদস্য বিশিষ্ট কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম।

১৯৯৬ সালে কক্সবাজার-২ (মহেশখালী-কুতুবদিয়া) আসন থেকে দলের মনোনয়ন পেয়েছিলেন সিরাজুল মোস্তফা। সেই নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীর কাছে হেরে যান তিনি। মাদকবিরোধী আন্দোলনের সহযাত্রী হিসেবে ব্যাপক পরিচিত ছিলেন তিনি। দীর্ঘ আইন পেশার জীবনে তিনি কোনো দিন আদালতে ইয়াবাসহ মাদক মামলায় লড়েননি।